০১:৫২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৬ জানুয়ারী ২০২৫, ১২ মাঘ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এফটিএ আলোচনায় মোদী-সুনাক

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর মসনদে একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি ঋষি সুনাক। ব্রিটেনের এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি সদ্য আসীন হয়েছেন। আর তাঁকেই শুভেচ্ছা জানাতে ফোন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ঋষির সঙ্গে কথা বলার পরই নরেন্দ্র মোদী টুইটে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান।

নরেন্দ্র মোদী তাঁর টুইটে জানিয়েছেন, ‘খুব ভালো লেগেছে ঋষি সুনাকের সঙ্গে কথা বলে। ইউকের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তাঁকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছি।’ এরই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লেখেন, ‘আমরা একসঙ্গে কাজ করব যাতে আমাদের দ্বিপাক্ষিক স্ট্র্যাটেজিক সম্পর্ক মজবুত হয়।’

এছাড়াও ‘ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট’ বা এফটিএ নিয়েও দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের আলোচনা হয়েছে বলে জানান মোদী। তিনি লেখেন, দুই দেশই ‘ব্যাপক ও সুষম এফটিএর বিষয়ে আগ্রহী’। উল্লেখ্য, মুক্ত বাণিজ্যের নিরিখে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সুনাক ও মোদীর হাত ধরে কোন দিকে যায়, সেদিকে তাকিয়ে কূটনৈতিক মহল।

প্রসঙ্গত, ফোনের দুই প্রান্তে এদিন ছিলেন দুই ভারতীয়! একজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, অন্যজন ব্রিটেনের। এমন এক বিরল মুহূর্তে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ঋষি সুনাকের ঠিক কী কী ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা।

প্রসঙ্গত, ঋষি সুনাকের শিকড় রয়েছে পাঞ্জাবে। আগাগোড়া ইউকেতে বড় হয়ে ওঠা ঋষি কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ঋষি বর্তমানে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েছেন। তাঁর আগে, সেই পদে ভোটাভুটিতে জিতে আসীন ছিলেন লিজ ট্রাস।

তবে নিজের দলের প্রতিনিধিদের কাছেই আস্থা হারিয়ে পদ থেকে ইস্তফা দেন লিজ। এদিকে, তার আগে ভোটাভুটিতে ঋষি সুনাকই একমাত্র ছিলেন লিজ ট্রাসের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী। ফলত লিজের ইস্তফার পর ঋষি হলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:

এফটিএ আলোচনায় মোদী-সুনাক

প্রকাশ: ০৩:২৮:৫০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৭ অক্টোবর ২০২২

ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রীর মসনদে একজন ভারতীয় বংশোদ্ভূত। তিনি ঋষি সুনাক। ব্রিটেনের এই গুরুত্বপূর্ণ পদে তিনি সদ্য আসীন হয়েছেন। আর তাঁকেই শুভেচ্ছা জানাতে ফোন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ঋষির সঙ্গে কথা বলার পরই নরেন্দ্র মোদী টুইটে তাঁর প্রতিক্রিয়া জানান।

নরেন্দ্র মোদী তাঁর টুইটে জানিয়েছেন, ‘খুব ভালো লেগেছে ঋষি সুনাকের সঙ্গে কথা বলে। ইউকের প্রধানমন্ত্রী হিসাবে তাঁকে শুভেচ্ছা বার্তা জানিয়েছি।’ এরই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী লেখেন, ‘আমরা একসঙ্গে কাজ করব যাতে আমাদের দ্বিপাক্ষিক স্ট্র্যাটেজিক সম্পর্ক মজবুত হয়।’

এছাড়াও ‘ফ্রি ট্রেড অ্যাগ্রিমেন্ট’ বা এফটিএ নিয়েও দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানদের আলোচনা হয়েছে বলে জানান মোদী। তিনি লেখেন, দুই দেশই ‘ব্যাপক ও সুষম এফটিএর বিষয়ে আগ্রহী’। উল্লেখ্য, মুক্ত বাণিজ্যের নিরিখে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সুনাক ও মোদীর হাত ধরে কোন দিকে যায়, সেদিকে তাকিয়ে কূটনৈতিক মহল।

প্রসঙ্গত, ফোনের দুই প্রান্তে এদিন ছিলেন দুই ভারতীয়! একজন ভারতের প্রধানমন্ত্রী, অন্যজন ব্রিটেনের। এমন এক বিরল মুহূর্তে নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে ঋষি সুনাকের ঠিক কী কী ইস্যুতে আলোচনা হয়েছে, তা নিয়ে রয়েছে জল্পনা।

প্রসঙ্গত, ঋষি সুনাকের শিকড় রয়েছে পাঞ্জাবে। আগাগোড়া ইউকেতে বড় হয়ে ওঠা ঋষি কনজারভেটিভ পার্টির নেতা ঋষি বর্তমানে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী পদে আসীন হয়েছেন। তাঁর আগে, সেই পদে ভোটাভুটিতে জিতে আসীন ছিলেন লিজ ট্রাস।

তবে নিজের দলের প্রতিনিধিদের কাছেই আস্থা হারিয়ে পদ থেকে ইস্তফা দেন লিজ। এদিকে, তার আগে ভোটাভুটিতে ঋষি সুনাকই একমাত্র ছিলেন লিজ ট্রাসের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী। ফলত লিজের ইস্তফার পর ঋষি হলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী। খবর: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক