এককথায় তিনি এখানে জরুরী অবস্থায় ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার প্রসঙ্গ টেনে নেতিবাচক দিকটাই ইঙ্গিত করতে চেয়েছেন।
এর আগে ২০২৩ সালের নভেম্বর মাসে অযোধ্যায় গিয়ে কঙ্গনা জানিয়েছিলেন ‘কৃষ্ণের আশীর্বাদ থাকলে লোকসভায় লড়ব।’ সাম্প্রতিক সময়ে কঙ্গনার রাজনীতিতে যোগ দেওয়ার গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। তবে গেরুয়া শিবিরের স্বঘোষিত সমর্থক হয়েও রাজনীতির ময়দানে এখনও পর্যন্ত তাকে সক্রিয়ভাবে দেখা যায়নি।
সামাজিক মাধ্যমেই তাঁর রাজনৈতিক সচেতনতার বহিঃপ্রকাশ দেখা যায় সাধারণত। ২০২০ সালে বিএমসির সঙ্গে আইনি জটিলতার পরই মোদি সরকারের পক্ষ থেকে ওয়াই প্লাস ক্যাটাগরির নিরাপত্তা পেয়েছেন অভিনেত্রী। একাধিকবার জনসমক্ষে বিজেপির হয়ে গলা ফাটাতেও দেখা গেছে তাকে।শুধু তাই নয়, সম্প্রতি নরেন্দ্র মোদিকে ‘আধুনিক ভারতের বিশ্বকর্মা’ বলেও প্রশংসা করেছেন। দুই বছর আগে বিজেপির টিকিটে ভোটে লড়ার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছিলেন।
তবে গেরুয়া শিবির থেকে তাঁর সেই প্রেক্ষিতে তেমন কোনো সাড়া দেখা যায়নি। এখন সময়ই বলে দেবে, অভিনয় ছেড়ে রাজনীতির মাঠে নিয়মিত হব্নে নাকি কঙ্গনা! কারন বিগত সময়ে অভিনেত্রীর সিনেমাগুলো একরকম মুখ থুবড়েই পড়ছে বলিউড বক্স অফিসে! যা অভিনেত্রীর জন্য হতাশাই বলা চলে।