০৭:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৯ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এশিয়ার তৃতীয় শক্তিশালী দেশ হিসাবে ভারতের উত্থান

প্রতিপত্তি ও ক্ষমতার নিরিখে এই মুহূর্তে এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত। এমনটাই উঠে এল অস্ট্রেলিয়ার লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সে। সেই রিপোর্টকে হাতিয়ার করেই ফের মোদি স্তুতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের।

লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক সমীক্ষা বলছে, এশিয়া মহাদেশে প্রতিপত্তির নিরিখে রাশিয়া-জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। এশিয়া মহাদেশে সম্পদ ও প্রভাবের পরিমাপ অনুযায়ী শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। দ্বিতীয় স্থানে চিন। তার পরই ভারত। সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারত ধীরে ধীরে হলেও ক্রমে উপরের সারিতে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের যে পরিমাণ সম্ভাবনা রয়েছে সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি।”

সার্বিকভাবে এই সমীক্ষাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির সাফল্য হিসাবেই দেখছে সরকার। পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর দাবি, আজ বিশ্বমঞ্চে ভারতের উন্নতির কৃতিত্ব শুধুই প্রধানমন্ত্রী মোদির। তাঁর বক্তব্য, “বিশ্বমঞ্চে ভারতের উত্তরণ কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় কূটনৈতিক কৌশল ও দেশকে নিয়ে তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষার ফল এটা। তাঁর নেতৃত্ব এটা সম্ভব হত না।”

বস্তুত ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বমঞ্চে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার চেষ্টা করছেন বলে বিজেপির দাবি। মোদির ‘বিশ্বগুরু’ ভাবমূর্তি এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। যদিও বিরোধীরা বলেন, এ সবই খাতায়কলমে। বাস্তবের মাটিতে এর ভিত্তি নেই। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক

ট্যাগ:

এশিয়ার তৃতীয় শক্তিশালী দেশ হিসাবে ভারতের উত্থান

প্রকাশ: ০৫:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রতিপত্তি ও ক্ষমতার নিরিখে এই মুহূর্তে এশিয়া মহাদেশে তৃতীয় শক্তিশালী দেশ ভারত। এমনটাই উঠে এল অস্ট্রেলিয়ার লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক এশিয়া পাওয়ার ইনডেক্সে। সেই রিপোর্টকে হাতিয়ার করেই ফের মোদি স্তুতি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের।

লোই ইনস্টিটিউট থিঙ্ক ট্যাঙ্কের বার্ষিক সমীক্ষা বলছে, এশিয়া মহাদেশে প্রতিপত্তির নিরিখে রাশিয়া-জাপানকে পিছনে ফেলে দিয়েছে ভারত। এশিয়া মহাদেশে সম্পদ ও প্রভাবের পরিমাপ অনুযায়ী শক্তিশালী দেশগুলির মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে আমেরিকা। দ্বিতীয় স্থানে চিন। তার পরই ভারত। সমীক্ষার রিপোর্টে বলা হয়েছে, “ভারত ধীরে ধীরে হলেও ক্রমে উপরের সারিতে উঠছে। জাপানকে টপকে ভারত এশিয়ার তৃতীয় শক্তিতে পরিণত হয়েছে। তবে ভারতের যে পরিমাণ সম্ভাবনা রয়েছে সেই সম্ভাবনাকে এখনও ছুঁতে পারেনি।”

সার্বিকভাবে এই সমীক্ষাকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নীতির সাফল্য হিসাবেই দেখছে সরকার। পেট্রোলিয়াম ও প্রাকৃতিক গ্যাস মন্ত্রী হরদীপ সিং পুরীর দাবি, আজ বিশ্বমঞ্চে ভারতের উন্নতির কৃতিত্ব শুধুই প্রধানমন্ত্রী মোদির। তাঁর বক্তব্য, “বিশ্বমঞ্চে ভারতের উত্তরণ কোনও আকস্মিক ঘটনা নয়। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় কূটনৈতিক কৌশল ও দেশকে নিয়ে তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষার ফল এটা। তাঁর নেতৃত্ব এটা সম্ভব হত না।”

বস্তুত ২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিশ্বমঞ্চে দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল করার চেষ্টা করছেন বলে বিজেপির দাবি। মোদির ‘বিশ্বগুরু’ ভাবমূর্তি এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য। যদিও বিরোধীরা বলেন, এ সবই খাতায়কলমে। বাস্তবের মাটিতে এর ভিত্তি নেই। সূত্র: ইন্ডিয়া নিউজ নেটওয়ার্ক